হিমালয়ের একটি উপত্যকায় প্রবল বৃষ্টিপাতে চীন ও নেপাল সীমান্তে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও এ ঘটনায় আরও ২৮ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রবল স্রোতের কারণে নেপাল ও চীনের সংযোগকারী প্রধান সেতুগুলোর একটি ভেঙে গেছে। এটি ভোটেকোশি নদীর ওপর নির্মিত ছিল।
দক্ষিণ এশিয়ায় জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বর্ষাকালে প্রাণঘাতী বন্যা ও ভূমিধস প্রায়ই ঘটে থাকে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এসব দুর্যোগ আরও মারাত্মক ও ঘন ঘন হচ্ছে।
নেপালের জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক ব্যক্তি মারা গেছেন এবং আরও ১৭ জন নিখোঁজ রয়েছে।
চীনের পক্ষ থেকে ১১ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অরগানাইজেশন গত বছর সতর্ক করে বলেছিল, ঘন ঘন বন্যা ও খরার ঘটনা ভবিষ্যতের জন্য একটি ভয়াবহ বার্তা।
এদিকে, কাঠমান্ডুভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্ট জুন মাসে সতর্ক করে বলেছিল, এ বছরের বর্ষায় পাহাড়ি অঞ্চলের মানুষ আরও বেশি বিপদের মুখোমুখি হতে পারে। সূত্র: রয়টার্স







