কুয়েতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন সংসদ সদস্য পাপুল

কুয়েতে মানব ও অর্থপাচারের অভিযোগে আটক বাংলাদেশের সংসদ সদস্য কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল ও তার সহযোগীর জামিন আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত।

জিজ্ঞাসাবাদের পর দেশটির পুলিশ ৭ শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তিন সরকারি কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পায় বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম আরব টাইমস অনলাইন। ওই কর্মকর্তারা ঘুষ এবং উপহারের বিনিময়ে তাকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল বলে জানানো হয়েছে।

কাজী পাপুলের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন ১১ প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের অভিযোগ, ভিসা ও আকামা নবায়নের নামে তাদের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছিলেন কাজী পাপুল।

সুত্রের বরাত দিয়ে আরব টাইমস জানিয়েছে, তিনি সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কয়েকটি ব্যাংকে কয়েক লাখ কুয়েতি দিনার হস্তান্তর করেছেন। অর্থ ও মানবপাচারের মামলায় নাম উঠে আসার পর কর্মকর্তাদের মোটা অঙ্কের ঘুষও দেন তিনি।