সু চিকে নিয়ে বিশ্বের কার্টুনিস্টদের প্রতিবাদ

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে শান্তিতে নোবেল জয়ী অং সান সু চি বিশ্বব্যাপী নিন্দার জন্ম দিয়েছে। অনেকে তার শান্তিতে নোবেল পদকও বাতিলের দাবি জানিয়েছেন।

১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতার স্বাদ পায় মিয়ানমার। ১৯৭৪ সালে রাখাইন অঞ্চল পায় রাজ্যের মর্যাদা। ওই সময় দেশটির রাজনৈতিক অঙ্গনে রোহিঙ্গাদের প্রবেশাধিকার থাকলেও এর কয়েক বছর পরই অর্থাৎ ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর প্রথম সহিংসতার ঘটনা ঘটে।

রোহিঙ্গাদের উপর মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রতিবাদে দেশ বিদেশের কার্টুনিস্টরা প্রচুর কার্টুন এঁকে চলেছেন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে যা প্রকাশিত হচ্ছে। বাছাই করা সেসব কার্টুন নিয়ে এবারের আয়োজন।

১. সু চি জানেন না কেন রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে যাচ্ছে। সু চি’র এই বক্তব্যটি দি নিউজ লেন্স পত্রিকার কার্টুনিস্টের চোখে যেভাবে ধরা পড়েছে।

২. সু চি প্রায়ই বলে থাকেন তিনি জানেন না রোহিঙ্গাদের বিষয়ে বিশ্ব মহল এত আপত্তি তুলছে কেন! তার প্রশ্ন হচ্ছে, সমস্যাটা কোথায়? সু চি’র এমন প্রশ্নকে এভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন আই উইথনেস নিউজ অনলাইন।

৩. ছবিটি কার্টুন মুভমেন্ট অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে।

৪. কার্টুনিং ফর পিস অনলাইনে সু চি’র বিজয় এভাবেই ধরা পরেছে।

৫. রোহিঙ্গাদের রক্তে নিজেকে রাঙিয়ে সু চি’র ধর্ম ভক্তি।

৬. মিসরের শরিফ আরাফার চোখে সু চি’র নোবেল! গণহত্যায় সমর্থনের কথা জানলে হয়তো আলফ্রেড নোবেলই পদক ফেরত নিতেন।

৭. ব্রাজিলের কার্টুনিস্ট আমোরিমের তুলিতে সু চি আর নোবেল পদক…

৮. জর্ডানের কার্টুনিস্ট লতিফ ফিতানি এভাবেই সু চিকে রাঙিয়ে তুলেছেন।

৯. গণহত্যাকে সমর্থন দিয়ে সু চি তার ভালো দিকগুলো হারিয়ে ফেলেছেন। গ্লোবাল কার্টুন তার টুইটার পাতায় সু চিকে এভাবেই তুলে ধরেছে।

১০. গণহত্যার ব্যাপারে সম্পূর্ণ উদাসিন সুচি।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৩ ঘণ্টা, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/সাদ