বাংলাদেশ-নেপাল ৪টি সমঝোতা স্মারক সই

পর্যটন ও রেল ট্রানজিটসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে ৪টি সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশীয় দেশ নেপাল।

সোমবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারীর উপস্থিতিতে এসব সমঝোতা স্মারক সই হয়।

এর আগে দুই রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গভবনের ক্রেডেনশিয়াল হলে বৈঠক করেন। পর্যটন সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারকে সই করেন বাংলাদেশের পক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মোকাম্মেল হোসেন এবং নেপালের পক্ষে সংস্কৃতি, পর্যটন ও সিভিল এভিয়েশন সচিব যাদব প্রসাদ কৈরালা।

স্যানিটারি ও ফাইটোস্যানিটারি বিষয়ক সমঝোতা স্মারকে সই করেন বাংলাদেশের পক্ষে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেসবাহুল ইসলাম এবং নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ সচিব দিনেশ ভট্টারি।

২০২২-২০২৫ সাল পর্যন্ত সাংস্কৃতিক বিনিময় বিষয়ক সমঝোতা স্মারকে সই করেন বাংলাদেশের পক্ষে সংস্কৃতি সচিব বদরুল আরেফীন এবং নেপালের পক্ষে দেশটির সংস্কৃতি, পর্যটন ও সিভিল এভিয়েশন সচিব যাদব প্রসাদ কৈরালা।

লেটার অব এক্সচেঞ্জ অন রোহানপুর-সিংঘাবাদ রেলওয়ে রুট (অ্যামেন্ডমেন্ট টু নেপাল-বাংলাদেশ ট্রানজিট এগ্রিমেন্ট) শীর্ষক বিনিময়পত্রে সই করেন বাংলাদেশের পক্ষে বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দীন এবং নেপালের পক্ষে শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ সচিব দিনেশ ভট্টারি।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, বেমসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, নেপালের দিক থেকে বিদ্যা ভান্ডারীর মেয়ে ঊষা কিরণ ভান্ডারী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রদীপ কুমার গিওয়ালি।