জামিনে মুক্তির দেড় ঘণ্টা পর আবারও পুলিশ হেফাজতে ভারতের ৬ নাগরিক

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগার থেকে জামিনে মুক্তির দেড় ঘণ্টা পর আবারও ভারতের ছয় নাগরিককে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পুলিশের একটি দল চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার নয়াগোলা মহল্লার একটি বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী একরামুল হক বলেন, সোমবার বিকেলে আদালত ভারতের ছয় নাগরিককে জামিন দেন। দাপ্তরিক–প্রক্রিয়া শেষে রাত আটটার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তাঁরা। নয়াগোলা এলাকার বাসিন্দা ফারুক হোসেনের জিম্মায় তাঁদের জামিন দেওয়া হয়। তিনি আটক সোনালি বিবির আত্মীয়।

একরামুল হক আরও বলেন, ছয়জনের মধ্যে একজন অন্তঃসত্ত্বা। তিনি যেকোনো সময় বাচ্চা প্রসব করতে পারেন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে তাঁকেসহ মোট চারজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন শিশু। ৩ ডিসেম্বর মামলার শুনানির তারিখ রয়েছে। ওই দিন আসামিদের আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে।

ফারুক হোসেন বলেন, কারাগার থেকে মুক্তির পর ভারতের নাগরিকেরা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর তাঁরা তাঁর বাড়িতে আসেন। রাতে খাওয়া শেষ হওয়ার পর পুলিশের একটি দল আবার তাঁদের নিয়ে যায়। ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাদের কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পুলিশের কাছে জানতে চেয়েও সদুত্তর পাইনি।’

পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘ভারতের ছয় নাগরিককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আমরা এখনো তাঁদের আটক করা হয়েছে বলব না। আমরা তাঁদের ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিচ্ছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা আদালতের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করছি। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।’

একরামুল হক আরও বলেন, ছয়জনের মধ্যে একজন অন্তঃসত্ত্বা। তিনি যেকোনো সময় বাচ্চা প্রসব করতে পারেন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে তাঁকেসহ মোট চারজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন শিশু। ৩ ডিসেম্বর মামলার শুনানির তারিখ রয়েছে। ওই দিন আসামিদের আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে।

ফারুক হোসেন বলেন, কারাগার থেকে মুক্তির পর ভারতের নাগরিকেরা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর তাঁরা তাঁর বাড়িতে আসেন। রাতে খাওয়া শেষ হওয়ার পর পুলিশের একটি দল আবার তাঁদের নিয়ে যায়। ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাদের কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পুলিশের কাছে জানতে চেয়েও সদুত্তর পাইনি।’

পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘ভারতের ছয় নাগরিককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আমরা এখনো তাঁদের আটক করা হয়েছে বলব না। আমরা তাঁদের ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিচ্ছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা আদালতের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করছি। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।’

Scroll to Top