যেভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতেন মহানবী (সা:)

‘যে ব্যক্তি কুরআনের একটি অক্ষর পড়বে; সে একটি নেকি পাবে। আর একটি নেকি হবে দশটি নেকির সমান।’আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা:) কে সুবিন্যস্ত ও স্পষ্টভাবে কুরআনুল কারিম তেলাওয়াত করার নির্দেশ প্রদান করেছেন।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে বস্রাবৃত! আপনি রাতে দণ্ডায়মান হোন কিছু অংশ বাদ; অর্ধরাত অথবা তদপেক্ষা কিছু কম; অথবা তদপেক্ষা বেশি এবং কুরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্তভাবে ও সুস্পষ্টভাবে।’ (সুরা মুয্‌যাম্মিল : আয়াত ১-৪)

রাসুলুল্লাহ (সা:) ও সুবিন্যস্ত ও সুস্পষ্টভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতেন। কুরআন তেলাওয়াত প্রসঙ্গে হজরত ওমর (রা:) থেকে বর্ণিত আছে যে-

‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন কুরআন তেলাওয়াত করতেন; তখন রহমতের বর্ণনাযুক্ত কোনো আয়াত তেলাওয়াত করলে তিনি থেমে যেতেন এবং আল্লাহ তাআলার নিকট রহমত কামনা করতেন।

আবার যখন আজাব বা শাস্তির আয়াত তেলাওয়াত করতেন; তখনও তিনি থেমে যেতেন এবং আল্লাহর নিকট (কুরআনে ঘোষিত) শাস্তি থেকে আশ্রয় লাভের প্রার্থনা করতেন।’

বাংলাদেশ সময় : ১৩৪১ ঘণ্টা, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭,
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/ডিএ